ঘূর্ণিঝড়টির কেন্দ্রের ৭৪ কিলোমিটার এলাকার মধ্যে বাতাসের সর্বোচ্চ গতি এখন ঘণ্টায় ১৪০ কিলোমিটার, তবে দমকা এবং ঝড়ো হাওয়ার আকারে তা ১৬০ কিলোমিটার পর্যন্ত বাড়ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের কাছে সাগর এখন বেশ বিক্ষুব্ধ।
উপকূলীয় জেলা কক্সবাজার, চট্টগ্রাম, ফেনী, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর, বরিশাল, ভোলা, পটুয়াখালী, ঝালকাঠি, পিরোজপুর, বরগুনা এবং তাদের ও দূরবর্তী দ্বীপ এবং চরগুলো ৮ নম্বর মহাবিপদ সংকেতের আওতায় থাকবে।
ঘূর্ণিঝড়টির অগ্রবর্তী অংশ এবং বায়ুর চাপ পার্থক্যের কারণে উপকূলীয় জেলা কক্সবাজার, চট্টগ্রাম এবং তাদের অদূরবর্তী দ্বীপ এবং চরে স্বাভাবিকের চেয়ে ৮ হতে ১২ ফুট বেশি উচ্চতার জলোচ্ছ্বাস হতে পারে।
এছাড়া ফেনী, নোয়াখালী, লক্ষীপুর, চাঁদপুর, বরিশাল, ভোলা, পটুয়াখালী, ঝালকাঠি, পিরোজপুর, বরগুনা এবং সেখানকার দ্বীপ এবং চরে স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে পাঁচ হতে সাত ফুটের বেশি উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসের হতে পারে।
উত্তর বঙ্গোপসাগরের সব মাছধরা নৌকা এবং ট্রলারকে নিরাপদ আশ্রয়ে চলে যেতে বলা হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক আজিজুর রহমান আজ এক সংবাদ সম্মেলনে আশঙ্কা প্রকাশ করেন যে এটি উপকূলের কাছে যখন আসবে তখন এর কেন্দ্রে বাতাসের গতিবেগ আরো বাড়তে পারে।
তিনি বলেন, “এটির তীব্রতা ক্রমান্বয়ে বাড়ছে। এটির প্যাটার্ন আগে ছিল সিডিইউ, এখন এটি ব্যান্ড প্যাটার্নে রূপ নিয়েছে।”
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস